শিক্ষা টিভি'র অনলাইন টকশো
>আমার দেওয়া বক্তব্যের প্রধান অংশ:
* যখনই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার অনুকূল পরিবেশ হবে তখনও যেনো সকল স্তরের প্রতিষ্ঠান একসাথে না খুলে কয়েক মাসে প্রথমে বড়দের এবং পরে ধাপে ধাপে ছোটদের প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়।
* স্থগিতকৃত পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষার্থীদের থেকে বাছাইকৃতদের নিয়ে পরবর্তীতে বৃত্তি পরীক্ষার ব্যবস্থা করার কথা ভাবা উচিত। যেমনটি অতীতে হতো।
* প্রাতিষ্ঠানিক সিটিং এরেঞ্জমেন্ট না করে এইচএসসি পরীক্ষা নিতে চাইলে বিশেষ সফটওয়ার তৈরি করে পরীক্ষার্থীদের লগইন এর মাধ্যমে পরীক্ষা নেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে। তবে আমাদের দেশের বাস্তবতায় তা করা সম্ভব না হলে ৩/৪ মাস পরে অবস্থার উন্নতি হলে ১-২ মাস ব্যাপী রুটিন দিয়ে পরীক্ষার্থীদের ৪/৫ ভাগ করে প্রাতিষ্ঠানিক সিটিং এরেঞ্জমেন্টে পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা করা উচিত। উভয়ের জন্যই প্রস্তুত থাকা জরুরি।
* অন্যান্য ক্লাসের শিক্ষার্থীদের অটো প্রমোশন সরকারি ভাবে ডিক্লেয়ার না দিয়ে প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক ব্যবস্থা নিতে বলা যেতে পারে। অনেক প্রতিষ্ঠান অনলাইন পরীক্ষা নিয়ে প্রমোশন দিতে সক্ষম। আবার সকল শিক্ষার্থীও অটো প্রমোশন সিল গায়ে লাগাতে চায় না।
* প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাবর্ষ ২-৩ মাস পিছিয়ে দেওয়া যেতে পারে। যা পরে সমন্বয় করে নিতে হবে।
* এই বিশেষ ছুটিকালের বেতন-ফি এর বিষয়ে প্রতিষ্ঠান এবং অভিভাবক উভয়কেই সহানুভূতিশীল হতে হবে।
* সর্বোপরি সল্প মেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে যে কোন পরিবর্তিত পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য।
------------------------------------------------------
বিষয়: 'চরম সংকটে শিক্ষা- প্রয়োজন সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত'। ২৭ আগস্ট ২০২০, রাত- নয়টা।
অতিথি:
জনাব মোঃ কামাল উদ্দিন
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড
জনাব মো. রহমত উল্লাহ
অধ্যক্ষ, কিশলয় বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ, ঢাকা
সুমনা ইয়াসমিন
অধ্যক্ষ, ইউনাইটেড কলেজ, উত্তরা, ঢাকা
জনাব শরীফুল আলম সুমন
সিনিয়র রিপোর্টার, দৈনিক কালের কন্ঠ
সঞ্চালনা:
অধ্যক্ষ মোঃ শাহজাহান আলম সাজু
সাধারণ সম্পাদক, স্বাশিপ
https://www.facebook.com/shikkhatv24/videos/632456427693474/
https://www.facebook.com/shikkhatv24/videos/632456427693474/
0 মন্তব্য(গুলি):