আমাদের শিক্ষার মানোন্নয়নে কয়েকটি প্রস্তাব
Priyo.com Saturday, 7 June 2014 - 10:09pm
অবশেষে শিক্ষামন্ত্রনালয় শিক্ষার মানোন্নয়ন বিষয়ে আলোচনার জন্য বিশিষ্ট শিক্ষাবিদগনের মতামত গ্রহনের আয়োজন করতে যাচ্ছে জেনে ভালো লাগলো। এই ভালো উদ্যোগটি আরো আগে নিলে আরো ভালো হতো। পত্রিকায় সম্ভাব্য যাঁদের নাম দেখলাম তাতে আমাদের মতো নগন্যদের সেখানে গিয়ে মতামত দেওয়ার কোন সুযোগ থাকছে বলে মনে হচ্ছেনা। যদিও ড. মোহাম্মদ জাফর ইকবাল প্রশ্ন ফাঁসের প্রতিবাদের সাথে সাথে বার বার দাবি করেছিলেন, সকলের মতামত গ্রহনের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থা খোঁজে বের করার জন্য। যাহোক, যাঁদেরকে ডাকা হচ্ছে তাঁরা সফল মানুষ। আমরা আশাকরি এক্ষত্রেও তাঁরা সফল হবেন। প্রায়শই হওয়া প্রয়োজন এমন সভা এবং থাকা উচিৎ নিয়মিত সকলের মতামত আন্তরিক ভাবে বিবেচনার ব্যবস্থা।
একটি বেসরকারি স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে আমি শিক্ষা প্রসাশন ও ব্যাবস্থাপনার মাঠ পর্যায়ে নিয়োজিত একজন কর্মী। আমার ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতার আলোকে দু'একটি বিষয়ের প্রতি মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট গুনীজনদের সবিনয় দৃষ্টি আকর্শন করছি। বিষয় গুলু আপনারা আলোচনা ও বিবেচনা করবেন আশাকরি। ![]()
প্রশ্নফাঁসপ্রসংগেঅনেকেরআলোচনাওসমালোচনাথেকেমনেহচ্ছেতথ্যপ্রযুক্তিরউৎকর্ষসাধনইপ্রশ্নফাঁসেরজন্যদায়ী।হ্যা, আধুনিকতথ্যপ্রযুক্তিরমাধ্যমেফাঁসকৃতপ্রশ্নঅতিদ্রুতসারাদেশেছড়িয়েদেওয়াসহজহয়েছেতাসঠিক; কিন্তুএকারনেপ্রশ্নফাঁসহয়েছেবাহচ্ছেতাসঠিকনয়।প্রশ্নফাঁসেরজন্যদায়ীসংশ্লিষ্টব্যক্তিবাব্যক্তিবর্গ।নতুননতুনপদ্ধতিরকথাবলাহচ্ছে।প্রতিরোধমূলকপদ্ধতিঅবশ্যইপ্রয়োজন।তবেতারআগেপ্রয়োজনসেইপদ্ধতিপ্রয়োগেরজন্যসৎ, যোগ্যওদেশপ্রেমিকআদর্শমানুষএবংসেইসাথেপ্রয়োজনকঠোরশ্বাস্তিরবিধানওপ্রয়োগ।যদিতাকরানাহয়, তোবিফলেযাবেনতুননতুনপদ্ধতিরপিছনেরাষ্ট্রীয়অর্থব্যয়।আরলাভবানহবেঐসবপদ্ধতিআবিষ্কারওবাস্তবায়নেরসাথেসংশ্লিষ্টব্যক্তিবর্গ।এখানেওচলবেদলীয়করনএবংবানিজ্যিকিকরন।তাইমাননীয়শিক্ষামন্ত্রীমহদয়কেসর্বাগ্রেনিশ্চিতকরতেহবে, যুগেরউপযোগিআইনেরপ্রনয়নওবাস্তবায়ন।দলমতেরউর্ধ্বেউঠেনিশ্চিতকরতেহবে, সেইআইনভংগেরকঠোরতমশাস্তি।যেটিড. মোহাম্মদজাফরইকবালসহসকলেরইপ্রধানদাবি।
যেহারেবাড়ছেএ+ এরসংখ্যাতাতেআরক'দিনপরেইশুরুহবেএ+ (সর্বোচ্চমেধাবি) বেকারদেরমিছিল।তখনসামলানোরউপায়কী? তখনকোথায়গিয়েঠেকবেআমাদেরমর্যাদা? ভালোদেরভিড়েইতোহারিয়েযাচ্ছেভালোরা! তাছাড়া৩৩% নম্বরদিয়ে(দানকরে) পাশকরানোরকীপ্রয়োজনএতোএতোঅছাত্র? সরকারনিজেইতোকোনচাকরিতেআবেদনকরারসুযোগদেয়নাএদেরকে! তাহলেকেনোপ্রদানকরাহচ্ছেএইমূল্যহীনসরকারিসনদ? বর্তমানগ্রেডিংপদ্ধতিরত্রুটিবিচ্ছুতিদূরকরেএরমানোন্নয়নবিষয়েআমিআগেওপত্রিকায়বিস্তারিতলিখেছিলাম।যেখানেদেশেরসকলধরণেরওসকলস্তরেরশিক্ষামূল্যায়নমানএকইদন্ডেপ্রকাশকরারজন্যউপস্থাপনকরেছিলামজি.পি.এ.-১০পদ্ধতির (GPA-10 System) একটিপুর্নাংগনমুনা। [তথ্যসূত্র- দৈনিকইত্তেফাক-০৩আগস্ট২০১১]।তদুপরিআমাদেরপ্রতিষ্ঠানেরএকটিঅনুষ্ঠানশুরুরআগেউপস্থিতমাননীয়শিক্ষামন্ত্রীজনাবনুরুলইসলামনাহিদমহোদয়কেসরাসরিবলেছিলামএবিষয়টি।কোনকাজহয়নি।এখনআবারসংক্ষেপেবলছি, যদিআমারপ্রস্তাবিতসেইজি.পি.এ.-১০পদ্ধতিপ্রবর্তনেশিক্ষামন্ত্রনালয়েরচরমঅনিহাথাকে, তোবর্তমানপদ্ধতিতেআনতেহবেকমপক্ষেদু’টিসংশোধনি। (ক) যেহেতুপ্রথমথেকেই৯০% নম্বরেএ+ গ্রেডনির্ধারনকরাহয়নি; এবংযেহেতু৮০% নম্বরেইতোমধ্যেঅনেককেইএ+ গ্রেডপ্রদানকরাহয়েছে; সেহেতু৯০% নম্বরেএ++ বাগোল্ডেনএ+ নামেঅতিমেধাবিদেরকেপ্রদানকরতেহবেএকটিআলাদাগ্রেড। (খ) যেহেতু৩৩% নম্বরপেয়েপাশকরাছেলেমেয়েদেরকেসরকারনিজেইমূল্যায়নকরছেনা; সেহেতুআন্যান্যদেশেরমতো৪৫% বা৫০% নম্বরেনির্ধারনকরতেহবে (পাশ) ডিগ্রেড।
সাধারনশিক্ষাবোর্ডেরপরিক্ষাগুলুতেআগেরতুলনায়নকলকমলেওউন্মুক্তবিশ্ববিদ্যালয়এবংকারিগরিশিক্ষাবোর্ডেরপরিক্ষায়এখনোনকলেরআভিযোগআছে।বিশেষকরেবাংলাদেশউন্মুক্তবিশ্ববিদ্যালয়েরএসএসসিএবংএইসএসসিপরিক্ষায়কোনম্যাজিস্ট্রটথাকেনাবিধায়নকলেরমহোৎসবচলে।এইমহোৎসববন্ধকরাজরুরি।মনেরাখতেহবেএসকলশিক্ষার্থীদেরপরিক্ষারফলাফলএখনসাধারনশিক্ষাবোর্ডেরশিক্ষার্থীদেরফলাফলেরসমমানসম্পন্ন।তারাঅধিকযোগ্যহলে, শুধুদেশেইনয়, বিদেশেগিয়েওআয়করতেপারবেঅধিকবৈদেশিকমূদ্রা।তাইশুধুপিইসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসিপরিক্ষানিয়েব্যস্তথাকলেইচলবেনা; বরংউন্মুক্তবিশ্ববিদ্যালয়েরপরিক্ষা, কারিগরিশিক্ষাবোর্ডেরপরিক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয়েরউচ্চশিক্ষারপরিক্ষা, বিসিএসপরিক্ষাসহসকলছোটবড়চাকরিরবাছাইপরিক্ষাকরতেহবেদুর্নীতিওস্বজনপ্রীতিমুক্ত।বিশেষকরেশিক্ষকওশিক্ষপ্রতিষ্ঠানপ্রধানতথাশিক্ষাপ্রশাসকনিয়োগেবাছাইকরতেহবেসর্বাধিকসৎ, যোগ্য, দক্ষ, মেধাবি, নির্লোভ, নিরপেক্ষ, ন্যায়নীতিবান, দেশপ্রেমিকমানুষ।কেননাএকজনঅসৎওঅযোগ্যশিক্ষক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানপ্রধানতথাশিক্ষাপ্রশাসকসারাজীবনতৈরিকরেহাজারহাজারঅসৎওঅযোগ্যনাগরিকএবংঘটায়প্রশ্নফাঁসওনকলেরমতোহাজারোঅপকর্ম।
শক্ত হাতে বন্ধ করতে হবে অপরিকল্পিত ভাবে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করার সুযোগ। একদিকে কাম্য শিক্ষার্থী না থাকায় স্বীকৃতি নবায়ন দেওয়া হচ্ছেনা হাজার হাজার স্কুল, কলেজ, মদ্রাসার; আবার অন্যদিকে এক বা একাধিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার পাশেই অনুমতি দেওয়া হচ্ছে আরো এক বা একাধিক স্কুল, কলেজ ও মদ্রাসা! শিক্ষার্থী সংগ্রহের জন্য বাড়ি বাড়ি ছুটছেন শিক্ষকগন! দিচ্ছেন বিভিন্ন অফার। এমনকি শিক্ষামন্ত্রনালয় কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত মডেল স্কুল ও কলেজ গুলুতেও চলছে ফ্রি ভর্তির অফার। অথচ প্রতিটি নতুন সরকার এসেই তৈরি করছে আরো নতুন নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান! দলীয় কমিটির মাধ্যমে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে চরম অযোগ্য দলীয় নেতা, কর্মী, ক্যাডার! এভাবে অযোগ্য শিক্ষক আর অপরিকল্পিত প্রতিষ্ঠান বাড়ালে কীভাবে বৃদ্ধি পাবে শিক্ষার মান? অবশ্যই বন্ধ করতে হবে এই আত্মঘাতি প্রকৃয়া। এবং সেইসাথে দলীয় কমিটির কবল থেকে মুক্ত করতে হবে শতকরা ৮০ ভাগেরও অধিক শিক্ষার্থীদের হাজার হাজার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
শিক্ষার মান বৃদ্ধির পূর্বশর্ত হচ্ছে যোগ্য শিক্ষক। সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি ও মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম প্রবর্তনসহ শিক্ষাক্ষেত্রে যে হারে আধুকায়ন করা হয়েছে ও হচ্ছে, তাতে যোগ্য শিক্ষক ব্যতীত সঠিকভাবে শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা করা মোটেও সম্ভব নয়। তাই শিক্ষকদের আর্থিক সুবিধা বৃদ্ধি করে সর্বাধিক যোগ্যদেরকে উৎসাহিত করতে হবে শিক্ষক হবার জন্য। পাশাপাশি বিদ্যমান শিক্ষকদের ক্লাস গ্রহন ঠিক রেখে বিদ্যালয়েই করতে হবে ধারাবাহিক প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা। ক্লাস বাদ দিয়ে প্রশিক্ষনে পাঠানো হলে, প্রশিক্ষন না এনে কেবল টাকা নিয়ে চলে আসেন এমন শিক্ষকের সংখ্যাই বেশি। কম্পিউটার চালু করতে জানেন না, নিজের নামটিও টাইপ করতে পারেন না, প্রশ্নপত্র তৈরি করতে পারেন না, এমন শিক্ষকের সংখ্যা এখনো শতকরা প্রায় ৮০ ভাগের অধিক। যা সরকারি প্রাথমিক ও বেসরকারি মাধ্যমিক স্তরে প্রায় শত ভাগ। আর্থিক সুবিধা প্রদনের আশ্বাস এবং শাস্তি প্রদানের ভয় দিয়ে, আমি খুব কাছে থেকে লক্ষ করেছি, অধিকাংশ শিক্ষকের নতুন পদ্ধতি শিখার ও গ্রহনের কোন আগ্রহই নেই! তাদের দিয়ে কীভাবে সম্ভব হবে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস? তাই অতিবয়সের, অযোগ্যতার, ও অনাগ্রহের কারনে যারা অর্জন করতে ব্যার্থ হবে কাংখিত মান, তাদেরকে গোল্ডেন হ্যান্ডশেক দিয়ে বিদায় করে দিতে হবে দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে। এককথায় যেকোনমূল্যে সকল স্তরের শিক্ষায় নিশ্চিত করতে হবে শতভাগ যোগ্য শিক্ষক।
কর্মমুখি ও বিজ্ঞানমনষ্ক শিক্ষার পাশাপাশি প্রতিটি শিক্ষার্থীকে প্রদান করতে হবে দেশ ও জাতির কল্যানে আত্মনিয়োগের কঠিন শপথ। অথচ আমার জানামতে আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি ভাবে নির্ধারিত কোন শপথ বাক্য নেই। ফলে দেশের লাখো প্রতিষ্ঠানে শপথ পাঠ না হওয়া বা যেমন ইচ্ছে শপথ হওয়াটাই স্বাভাবিক। [এমতাবস্থায় বিশেষ করে যেসকল প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সদা মারতে ও মরতে প্রস্তুত, তারা কী (সৃজণশীলশ) শপথ গ্রহণ করে তা গভীর ভাবে ভেবে দেখা প্রয়োজন।] সচেতন ও দায়ীত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ মনে করেন, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘যেমন ইচ্ছে তেমন শপথ’ দেশ ও জাতির জন্য মোটেও কল্যাণকর নয়। এতে করে ভিন্ন ভিন্ন মন-মনসিকতা নিয়ে বেড়ে উঠছে নতুন প্রজন্ম। ক্রমে বেড়েই চলছে আমাদের ও আমাদের উত্তরাধিকারদের বিভক্তি। আদর্শ হীন, দয়ীত্ব-কর্তব্যহীন, দেশপ্রেমহীন, মানবতাহীন, সচ্চরিত্রহীন হচ্ছে আমাদের অধিকাংশ সন্তান। তাই শিক্ষা জীবনের শুরু থেকেই সকলের জন্য থাকা চাই সুশিক্ষা অর্জনের শপথ। সঠিক ভাবে নিজেকে ও নিজের বিবেককে তৈরি করার শপথ। সৎ ও নীতিবান থাকার শপথ। দুর্নীতি মুক্ত থাকার শপথ। জাতীয়তা বোধ তৈরির শপথ। যেই মজবুত শপথ বুকে নিয়ে সহজেই সম্ভব দেশ, জাতি ও মানুষের সত্যিকার কল্যাণ। নিচের ক্লাসের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ শ্রেণী-পেশা-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের জন্যই বাধ্যতামূলক থাকা চাই একটি সহজবুদ্ধ অর্থবহ নিরপেক্ষ শপথ। যা হবে আমাদের জাতীয় সঙ্গীতের মতই জতীয় শপথ। লেখা থাকবে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা-বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল পাঠ্য বইয়ের শুরুতে। বিভিন্ন দিবসে আমাদের জাতীয় সংগীতের আগে/পরে ছাত্র, শিক্ষক, চাকুরে, সাংসদ, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতিসহ সর্বস্তরের মানুষ হাত তুলে বার বার গ্রহণ করবেন আমাদের নির্ধারিত জাতীয় শপথ। যাতে বার বার জাগ্রত হয় আমাদের বিবেক, শানিত হয় আমাদের চেতনা, উজ্জীবিত হয় দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধ। সঞ্জীবিত হয় প্রতিবাদ-প্রতিরোধের অসীম শক্তি। সেই শপথ টি হতে পারে এই রূপ: ‘আমি শপথ করছি যে, -সদা সত্য কথা বলবো ও সৎ পথে চলবো। ছোটদের স্নেহ ও বড়দের মান্য করবো। সুশিক্ষা অর্জনে আমরণ আন্তরিক থাকবো। প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্র ও স্বধর্মের সকল বিধি-বিধান মেনে চলবো। আমাদের জাতীয় চেতনা, একতা ও স্বাধীনতা সু্রক্ষায় সর্বদা সক্রিয় থাকবো। হে সর্বশক্তিমান, আমাকে শক্তি দিন, আমি যেন সুনাগরিক হয়ে- প্রতিষ্ঠান, মাতৃভূমি ও মানুষের কল্যাণে আত্ম নিয়োগ করতে পারি। আমিন।
- See more at: http://www.priyo.com/blog/2014/06/07/73585.html#sthash.z4jwM3yY.dpuf |